মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
হরিপুরে গ্রামবাংলার ঝোপঝাড় হতে বিলুপ্তির পথে কুচফল ওয়াজের মাঠ কাপানো আর নারীদের খাট কাপানো হুজুর মুফতি মুহাম্মদ শফিকুজ্জামান দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় ৮০০ নেতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: রিজভী নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকেই : প্রেস উইং মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী
ডিমলায় শিলাবৃষ্টিতে ফসলি জমিসহ ঘর-বাড়ি ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি

ডিমলায় শিলাবৃষ্টিতে ফসলি জমিসহ ঘর-বাড়ি ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি

নীলফামারী ডিমলা প্রতিনিধি : শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯.৪৫ মিনিটের দিকে শিলাবৃষ্টিতে ডিমলা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কয়েক হাজার ঘর-বাড়িসহ গাছপালা, ভুট্টা ও ইরি-বোরো ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি।

তবে স্থানীয় পর্যবেক্ষনে যানা যায় ডিমলা উপজেলার প্রায় প্রত্যেকটি ইউনিয়নের টিনের চালাসহ বসতবাড়ীর বেপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। প্রায় ৮৫% বাড়ীর টিনের চালা শিলাবৃষ্টিতে ফুটা হয়ে ঘরে বৃষ্টির পানি পরতেছে। এসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার মধ্যে দিন মজুরের সংখ্যা বেশি। যারা দীর্ঘ দিন যাবত জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করে আসছিল। তাদের শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে তারা এখন মানবেতর জীবন-যাপন করছে।যেসব কৃষক কৃষির উপর নির্ভরশীল তাদের কৃষি ক্ষেত নষ্ট হওয়ায় তারা দু:চিন্তায় পরেছে।

নীলফামারী জেলার তিস্তা কবলিত এলাকার কৃষকেরা ব্যাপকহারে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।তাদের উদপাদিত ফসল মিষ্টি কুমড়া, উন্নতজাতের টমেটো. পোটল, মরিচ, করলা, ইত্যাদি চরম হারে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

এছাড়াও ডিমলা উপজেলার নাউতারা ইউনিয়নের শিলাবৃষ্টির কারণে টিনের চালার বাড়ী-ঘর সম্পূর্ণ রুপে ব্যবহারের অনুপযুগী হয়ে পরেছে।এসব ঘরের প্রায় ৯০% অংশ ফুটা হয়ে গেছে, বৃষ্টির পানি ঘরে পরছে।
নাউতারা ইউনিয়নের আকাশকুড়ির কৃষক মো: শাহিনুর রহমান, পিতা মো: আমির আলী এর সঙ্গে কথা হয় । তিনি বলেন তার বাড়ীর তিনটি টিনের ঘরেই শিলাবৃষ্টিতে সর্ম্পূর্ণ ফুটা হয়েছে। ওয়ার্ডের বেশির ভাগ পরিবার শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এসব পরিবারের মধ্যে অনেক পরিবার তাদের বাড়ীঘর বসবাসের অনুপযগী হয়ে পরেছে।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com